বৃহস্পতিবার, ০৫ Jun ২০২৫, ০৮:২০ পূর্বাহ্ন

প্রধান পৃষ্ঠপোষকঃ মোহাম্মদ রফিকুল আমীন
উপদেষ্টা সম্পাদকঃ জহির উদ্দিন স্বপন
সম্পাদক মণ্ডলীর সভাপতিঃ এস. সরফুদ্দিন আহমেদ সান্টু
প্রধান সম্পাদকঃ লায়ন এস দিদার সরদার
সম্পাদকঃ কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদকঃ মাসুদ রানা পলাশ
সহকারী সম্পাদকঃ লায়ন এসএম জুলফিকার
সংবাদ শিরোনাম :
সংবাদ সম্মেলন করে কয়েকটি স্থানীয় পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালের বিরুধ্যে মিথ্যা সংবাদ প্রকাশের অভিযোগ আনলেন গৌরনদীর বিএনপি নেতা সজল সরকার স্বানাপ সিন্ডিকেটে বন্ধি জাতীয় হৃদরোগ হাসপাতাল গৌরনদীতে বিএনপি’র গণঅবস্থান কর্মসূচি পালিত কোন অন্যায়কে প্রশ্রয় দেননি বলেই বেগম জিয়া ‘একজন আপোষহীন নেত্রী’-আবু নাসের মো: রহমাতুল্লাহ আন্তর্জাতিক সাংবাদিক আইনি প্রতিকার ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে এক জাঁকজমকপূর্ণ ইফতার দোয়া মাহফিল রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মকান্ডে প্রশংসিত বরিশাল উত্তর জেলা নারী নেত্রী বাহাদুর সাজেদা বরিশালে সাংগঠনিক সফরে আসছেন জাতীয় নাগরিক কমিটির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সদস্য সচিব ডা: মাহমুদা মিতু দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম
এবার ট্রাম্পের ‘গোপন অস্ত্র’ ইউটিউব

এবার ট্রাম্পের ‘গোপন অস্ত্র’ ইউটিউব

পলিটিকোর মতো রাজনীতির বুঝদার আর কেউ নেই। নিজেদের সম্পর্কে এমন সেøাগানই সামনে রাখে মার্কিন এই গণমাধ্যমটি। তারা গতকাল বিশেষ এক প্রতিবেদনে লিখেছে, প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে জিততে ডোনাল্ড ট্রাম্প এবার গোপন অস্ত্র হিসেবে ইউটিউবকে কাজে লাগাচ্ছেন। ২০১৬ সালের নির্বাচনী প্রচারে ফেসবুককে ব্যবহার করে খানিকটা ‘অপ্রত্যাশিতভাবে’ই যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হিসেবে জয়লাভ করেছিলেন এই রিপাবলিকান নেতা। অপ্রত্যাশিত এই কারণে যে, প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী হিলারি ক্লিনটনের চেয়ে প্রায় ৩০ লাখ পপুলার ভোট কম পেয়েও ইলেকটোরাল কলেজের কল্যাণে ক্ষমতায় আসীন হন ধনকুবের ট্রাম্প।

পলিটিকো লিখেছে, ২০১৬ সালে ট্রাম্পের শিবির প্রচার হাতিয়ার হিসেবে ফেসবুককে ব্যবহার করেছিল, হিলারিকে হারাতে যা সাহায্য করেছিল তাদের। কিন্তু অনেকেই বিষয়টা সেভাবে খেয়াল করেনি। এবার ট্রাম্পশিবির বড় নজর দিয়েছে ইউটিউবে।

পলিটিকো বলছে, ট্রাম্পের ইউটিউব চ্যানেলে কী নেই- বাছাই করা সব সংবাদ, প্রচার বিজ্ঞাপন ও ওয়েস শো। বিভিন্ন জায়গায় ট্রাম্পের দেওয়া বক্তব্যের ছোট্ট ছোট্ট ক্লিপ উপলোড করা হচ্ছে তার নির্বাচনী চ্যানেলটায়। পাশাপাশি নতুন কর্মসংস্থানের মতো ইতিবাচক বা ট্রাম্প প্রশাসনের সাফল্যের খবরও থাকছে সেখানে। ‘ডোন্ট লেট

দেম রুইন আমেরিকা’ ভিডিওতে ট্রাম্পশিবির প্রতিপক্ষ ডেমোক্র্যাট নেতা জো বাইডেনকে ‘ঝিমিয়ে পড়া’ আর তার রানিং মেট কমলা হ্যারিসকে ‘ভুয়া’ বা ‘জাল’ বলে অভিহিত করা হয়েছে। তারা প্রেসিডেন্ট ও ভাইস প্রেসিডেন্ট হলে আমেরিকা ধ্বংস হয়ে যাবে বলে রিপাবলিকানরা ভোটারদের কাছে ‘সতর্কবার্তা’ দিয়েছে ৪৪ সেকেন্ডের এই ভিডিওতে।

এ রকম কড়া নেতিবাচক বিজ্ঞাপনের পাশাপাশি ট্রাম্পের চ্যানেলে রয়েছে ‘ব্ল্যাক ভয়েসেস ফর ট্রাম্প : রিয়াল টক অনলাইন!’ এবং ‘দ্য রাইট ভিউ’।

ভিডিওবার্তার জন্য ইউটিউব ও গুগল ভিডিও প্ল্যাটফরম ব্যবহার করছে ট্রাম্পশিবির। পলিটিকোর তথ্যমতে, ডেমোক্র্যাটরা এই দুই আঙিনায় এখন পর্যন্ত পুরো প্রচার সময়ে মোট ব্যয় করেছে তিন কোটি ডলার। বিপরীতে ট্রাম্পের প্রচারশিবির শুধু জুলাই থেকে ব্যয় করেছে তিন কোটি ৩০ লাখ ডলার। এখন অবধি মোট প্রচারকাজে ইউটিউব ও গুগলে তারা সাড়ে ছয় কোটি ডলার ঢেলেছে।

ইউটিউবে ‘ডোনাল্ড জে ট্রাম্প’ নামের চ্যানেলটিতে গতকাল রাত সাড়ে আটটায় এ প্রতিবেদন লেখার সময় পর্যন্ত মোট গ্রাহক (সাবস্ক্রাইবার) ছিলেন অন্তত ৯ লাখ ৯৮ হাজার। তবে মজার বিষয় হলো, ‘ডোন্ট লেট দেম রুইন আমেরিকা’ ভিডিওটি ৭৩ লাখ লোক পছন্দ (লাইক) করেছেন এবং তা অপছন্দ করেছেন ৭২ হাজার জন।

শেষ পর্যন্ত ট্রাম্পের ইউটিউব অস্ত্র কাজে লাগবে তো?

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017-2024 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com